১১-০৩-২০১২
খুদে বিজ্ঞানী গাজী মুসা। বাড়ি গোপালপুর উপজেলার ধোপাকান্দি ইউনিয়নের
জোতগোপাল গ্রামে। স্থানীয় সাজনপুর হাইস্কুলে বিজ্ঞান বিভাগে পড়ালেখার সময়
বাবার ওয়ার্কশপে কাজ করার নেশায় পেয়ে বসে। আর তখন থেকেই ছোটখাট যন্ত্রাংশ
আবিষ্কার করে এলাকাবাসীকে চমক দেখায়। ঢাকার তিতুমির কলেজে লেখাপড়ার পাঠ
চুঁকিয়ে নিজের গড়া কারখানায় গবেষণা করে তিন বছর পূর্বে সেচ যন্ত্র আবিষ্কার
করে দেশ চাঞ্চল্য সৃষ্টি করেন।
এ মেধাবী যুবক এবার আবিষ্কার করেছেন জ্বালানিবিহীন হাতশক্তি মেশিন। নব উদ্ভাবিত এ মেশিন চালাতে কোন বিদ্যুৎ, ডিজেল, পেট্রোল বা গ্যাস লাগে না। হাতের শক্তিতেই এ মেশিন চলায় নামকরণ হয়েছে হাতশক্তি মেশিন। হাত দিয়ে একবার পাম্প করলে আধাঘণ্টা চলে। এ থেকে যে শক্তি উৎপন্ন হয় তা দিয়ে ফসলি জমিতে সেচ ও সার প্রয়োগ, সারিবদ্ধভাবে শস্য বীজ বপন, শুকনা জমির আগাছা দমন, ফসল ও উঁচু গাছের ডালে বিষ ও হরমোন স্প্রে এবং পরিবহন কাজে ব্যবহার করা যায়। মেশিনের পাম্প করার হ্যান্ডেল এত সহজ যে শিশুরা পর্যন্ত এটি অনায়াসে পাম্প করতে পারে। তিন চাকার এ মেশিনটির ওজন প্রায় ৮০ কেজি। দৈর্ঘ্য চার ফিট আর প্রস্থ তিন ফিট। এ মেশিন দেড়শ থেকে দুইশ লিটার পানি বহন করতে পারে। যন্ত্রটি বছরব্যাপী পরীক্ষামূলকভাবে চালিয়ে সফলতা পেয়েছেন স্থানীয় কৃষিবিদরা।
গ্রামবাসীরা জানান, এ মেশিনের সাহায্যে সেচবহির্ভূত পতিত এবং অনাবাদি জমিতে সবজি আবাদ করা হয়েছে। অগি্ন নির্বাপণ কাজেও মেশিনটিকে কাজে লাগানো হয়েছে। গাজী মুসা জানান, যন্ত্রটির আরও উৎকর্ষ সাধনে প্রচুর অর্থ এবং কারিগরি সরঞ্জামের প্রয়োজন।
এ মেধাবী যুবক এবার আবিষ্কার করেছেন জ্বালানিবিহীন হাতশক্তি মেশিন। নব উদ্ভাবিত এ মেশিন চালাতে কোন বিদ্যুৎ, ডিজেল, পেট্রোল বা গ্যাস লাগে না। হাতের শক্তিতেই এ মেশিন চলায় নামকরণ হয়েছে হাতশক্তি মেশিন। হাত দিয়ে একবার পাম্প করলে আধাঘণ্টা চলে। এ থেকে যে শক্তি উৎপন্ন হয় তা দিয়ে ফসলি জমিতে সেচ ও সার প্রয়োগ, সারিবদ্ধভাবে শস্য বীজ বপন, শুকনা জমির আগাছা দমন, ফসল ও উঁচু গাছের ডালে বিষ ও হরমোন স্প্রে এবং পরিবহন কাজে ব্যবহার করা যায়। মেশিনের পাম্প করার হ্যান্ডেল এত সহজ যে শিশুরা পর্যন্ত এটি অনায়াসে পাম্প করতে পারে। তিন চাকার এ মেশিনটির ওজন প্রায় ৮০ কেজি। দৈর্ঘ্য চার ফিট আর প্রস্থ তিন ফিট। এ মেশিন দেড়শ থেকে দুইশ লিটার পানি বহন করতে পারে। যন্ত্রটি বছরব্যাপী পরীক্ষামূলকভাবে চালিয়ে সফলতা পেয়েছেন স্থানীয় কৃষিবিদরা।
গ্রামবাসীরা জানান, এ মেশিনের সাহায্যে সেচবহির্ভূত পতিত এবং অনাবাদি জমিতে সবজি আবাদ করা হয়েছে। অগি্ন নির্বাপণ কাজেও মেশিনটিকে কাজে লাগানো হয়েছে। গাজী মুসা জানান, যন্ত্রটির আরও উৎকর্ষ সাধনে প্রচুর অর্থ এবং কারিগরি সরঞ্জামের প্রয়োজন।
Source: http://www.banglaeye.com
No comments:
Post a Comment