আমাদের এই ব্যসত্মতায় সৌভাগ্য হয়ে এসেছে মাইক্রোওভেন। মাইক্রোওভেনে রান্না
করার সময় খাদ্যের রং-স্বাদ পুষ্টিমান অটুট থাকে। অল্প সময়ে কম ঝামেলায়
সবকিছু রান্না করা যায়। সাধারণ চুলায় রান্নার সময় দেয়ালের চারপাশ ময়লা হয়
যা পরিস্কার করতে অনেক সময় লাগে। সেখানে মাইক্রোওভেনে এক টুকরো লেবু এক
গস্নাস পানিতে ৩০ সেকে- গরম করে ওই পানিতে কাপড় ভিজিয়ে মুছে নিলেই হয়ে যায়।
ডিটারজেন্টের কোন প্রয়োজন হয় না। লেবুপানির যে গন্ধ বের হয় তা থেকে
তেলাপোকা, টিকটিকি ও অন্যান্য পোকামাকড় থেকে ওভেন রৰা করা যাবে।
মাইক্রোওভেনে খাবার রান্নার সঠিক নিয়ম ও টাইম জানা থাকলে খাবার নষ্ট ও পুড়ে
যাবার ভয় থাকে না। ব্যবহারের সময় প্রথমে টাইম কম দিন, পরে প্রয়োজনে আসত্মে
আসত্মে বাড়ান। মাইক্রোওভেনে তেল খুব কম লাগে, তাই তেল কম খরচ হয় এবং
কোলেস্টোরলের বাড়ার ঝুঁকি কমে। ধোঁয়া কালি ও তাপের ভয় না থাকায় স্কিনও
সুরৰিত থাকে। পোলাও, বিরিয়ানী, বারবিকিউ, মাছ, মিষ্টি বিস্কুট, ইত্যাদি সব
রকম খাবার রান্না করা যায়। তাই এই
ভেজালের রাজ্যে নিজেই তৈরি করতে পারেন স্বাস্থ্যসম্মত খাবার। তাছাড়া মাইক্রোওভেন একটি অতি নিরাপদ গৃহস্থালি রান্নার সরঞ্জাম। উন্নত বিশ্বে পঞ্চশের দশক থেকে এর ব্যবহার হয়ে আসছে। মাইক্রোওভেন বন্ধ করলে বা ওভেনের দরজা খোলা হলে এর মাইক্রোওয়েব শক্তি তৈরি বন্ধ হয়ে যায়, যা খাদ্যের ওপর কোন প্রভাব ফেলে না। বাচ্চাদের অনাকাঙ্ৰিত দুর্ঘটনা থেকে রৰা পেতে চাইল্ড লক ব্যবহার করম্নন। ফ্যানের নিচে বসেও মাইক্রোওভেনে রান্না করতে পারেন আবার লেখালেখি বা অন্য কাজও সারতে পারেন। মাইক্রোওভেনে অভ্যনত্মরীণ জলীয় অংশ দ্বারাই রান্না হয়, তাই বাড়তি পানি খুব এটা প্রয়োজন হয় না। অল্প সময়ের জন্য রান্না করলে বাজারের ওভেন প্রম্নপ পস্নাস্টিকের বাটিতে রান্না করা যাবে। কিন্তু ক্যারামেল, সস এবং অনেক সময় ধরে রান্না করতে হলে অবশ্যই মাইক্রোওভেন প্রম্নপ কাঁচের ডিশে রান্না করতে হবে। রান্না করার সময় দুই একবার নেড়ে দিতে হবে যাতে সঠিকভাবে রান্না হয়। মাইক্রো ওভেনের দরজা খুললে সেট করা টাইম ঠিক থাকে তাই আবার নেড়ে দিয়ে দরজা লাগিয়ে স্টার্ট বাটনে চাপ দিলেই চলতে থাকবে। যেসব ওভেন দরজা খুললে টাইম চলে যায় সেই সব ওভেনে টাইম কম সেট করম্নন। খাবার নেড়ে দিয়ে দরজা লাগিয়ে আবার টাইম সেট করে ওভেন স্টার্ট করম্নন।
নাসরিন
Source: http://www.dailyjanakantha.com
ভেজালের রাজ্যে নিজেই তৈরি করতে পারেন স্বাস্থ্যসম্মত খাবার। তাছাড়া মাইক্রোওভেন একটি অতি নিরাপদ গৃহস্থালি রান্নার সরঞ্জাম। উন্নত বিশ্বে পঞ্চশের দশক থেকে এর ব্যবহার হয়ে আসছে। মাইক্রোওভেন বন্ধ করলে বা ওভেনের দরজা খোলা হলে এর মাইক্রোওয়েব শক্তি তৈরি বন্ধ হয়ে যায়, যা খাদ্যের ওপর কোন প্রভাব ফেলে না। বাচ্চাদের অনাকাঙ্ৰিত দুর্ঘটনা থেকে রৰা পেতে চাইল্ড লক ব্যবহার করম্নন। ফ্যানের নিচে বসেও মাইক্রোওভেনে রান্না করতে পারেন আবার লেখালেখি বা অন্য কাজও সারতে পারেন। মাইক্রোওভেনে অভ্যনত্মরীণ জলীয় অংশ দ্বারাই রান্না হয়, তাই বাড়তি পানি খুব এটা প্রয়োজন হয় না। অল্প সময়ের জন্য রান্না করলে বাজারের ওভেন প্রম্নপ পস্নাস্টিকের বাটিতে রান্না করা যাবে। কিন্তু ক্যারামেল, সস এবং অনেক সময় ধরে রান্না করতে হলে অবশ্যই মাইক্রোওভেন প্রম্নপ কাঁচের ডিশে রান্না করতে হবে। রান্না করার সময় দুই একবার নেড়ে দিতে হবে যাতে সঠিকভাবে রান্না হয়। মাইক্রো ওভেনের দরজা খুললে সেট করা টাইম ঠিক থাকে তাই আবার নেড়ে দিয়ে দরজা লাগিয়ে স্টার্ট বাটনে চাপ দিলেই চলতে থাকবে। যেসব ওভেন দরজা খুললে টাইম চলে যায় সেই সব ওভেনে টাইম কম সেট করম্নন। খাবার নেড়ে দিয়ে দরজা লাগিয়ে আবার টাইম সেট করে ওভেন স্টার্ট করম্নন।
নাসরিন
Source: http://www.dailyjanakantha.com
No comments:
Post a Comment