বাংলাদেশে সাশ্রয়ী এলইডি বাতি
বিদ্যুৎ সমস্যা এখন আমাদের প্রাত্যহিক
জীবনের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে গেছে। উৎপাদনের তুলনায় চাহিদা বেশি থাকায়
বিদ্যুৎ সংকট কোনোভাবেই কাটানো সম্ভব হচ্ছে না। এ সমস্যা কাটিয়ে ওঠার জন্য
চাই বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী প্রযুক্তি। দেশীয় প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান অ্যাঞ্জেল
ডিজিটেক এ ধরনের বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী প্রযুক্তির বাতি তৈরি করেছে। বাতিটির নাম
দেওয়া হয়েছে ‘অ্যাঞ্জেল সোনা বাল্ব’। গত বুধবার ঢাকায় অ্যাঞ্জেল ডিজিটেকের
প্রধান কার্যালয়ে এ বাল্ব দেখানো হয়। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্িথত
ছিলেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী অধ্যাপক ড. তামিম। তিনি বলেন, এ ধরনের
উদ্যোগ দেশে বিদ্যুৎ ঘাটতি কমাতে সহায়ক ভুমিকা পালন করবে। অনুষ্ঠানে
অন্যান্যের মধ্যে উপস্িথত ছিলেন অ্যাঞ্জেল ডিজিটেকের প্রধান নির্বাহী
কর্মকর্তা রফিকুল ইসলাম।
এ বাতি তৈরি করা হয়েছে এলইডি (লাইট ইমিটিং ডায়োড) দিয়ে। এ ধরনের ডায়োডগুলো থেকে আলো নিঃসৃত হয় এবং এগুলো খুব কম ভোল্টেজে কাজ করে। ফলে এগুলো অনেক বেশি শক্তি সাশ্রয় করে। বাতিটি অলটারনেটিং (এসি) এবং ডাইরেক্ট (ডিসি) দুই ধরনের বিদ্যুতের সাহায্যেই চালানো যায়। এর ভোল্টেজ সীমা হচ্ছে এসি/ডিসি ২২০/৩/৬/১২ ভোল্ট। এটি মাত্র তিন-চার ওয়াট শক্তি ব্যবহার করে বলে এ ধরনের বাল্বে বিদ্যুৎ খরচ প্রায় নেই বললেই চলে। সাধারণ বাতি জ্বালালে ঘরে যে তাপ উৎপন্ন হয়, এ ধরনের বাল্বে তা হয় না এবং এগুলো পরিবেশবান্ধব। এ বছরের শেষের দিকে এ ধরনের বাতি বাজারজাত করবে প্রতিষ্ঠানটি এবং প্রতিটি বাতির সঙ্গে এক বছরের বিক্রয়োত্তর সেবা দেওয়া হবে।
এ বাতি তৈরি করা হয়েছে এলইডি (লাইট ইমিটিং ডায়োড) দিয়ে। এ ধরনের ডায়োডগুলো থেকে আলো নিঃসৃত হয় এবং এগুলো খুব কম ভোল্টেজে কাজ করে। ফলে এগুলো অনেক বেশি শক্তি সাশ্রয় করে। বাতিটি অলটারনেটিং (এসি) এবং ডাইরেক্ট (ডিসি) দুই ধরনের বিদ্যুতের সাহায্যেই চালানো যায়। এর ভোল্টেজ সীমা হচ্ছে এসি/ডিসি ২২০/৩/৬/১২ ভোল্ট। এটি মাত্র তিন-চার ওয়াট শক্তি ব্যবহার করে বলে এ ধরনের বাল্বে বিদ্যুৎ খরচ প্রায় নেই বললেই চলে। সাধারণ বাতি জ্বালালে ঘরে যে তাপ উৎপন্ন হয়, এ ধরনের বাল্বে তা হয় না এবং এগুলো পরিবেশবান্ধব। এ বছরের শেষের দিকে এ ধরনের বাতি বাজারজাত করবে প্রতিষ্ঠানটি এবং প্রতিটি বাতির সঙ্গে এক বছরের বিক্রয়োত্তর সেবা দেওয়া হবে।
Source: http://computerbd.blogspot.com
No comments:
Post a Comment