ঢাকা রিপোর্ট ডট কম, বিজ্ঞানডেস্ক (১৬ জুলাই): প্রাকৃতিক বিদ্যুৎ উৎপাদন
প্রযুক্তি 'বোরাক' কোনো প্রকার জ্বালানি ছাড়াই বছরের পর বছর বিদ্যুৎ সরবরাহ
করতে সক্ষম বলে জানালেন নতুন উদ্ভাবিত এই প্রযুক্তির উদ্ভাবক মোহাম্মদ
আল-আমীন।
আজ শনিবার ইঞ্জিনিয়ারিং ইন্সটিটিউটে আয়োজিত সাংবাদ সম্মেলনে এমনই দাবি করেন তিনি।
আল-আমীন জানান, ১৯৯৬ সাল থেকে ধারাবাহিক গবেষণার পর সম্প্রতি তিনি এ প্রযুক্তি উদ্ভাবন করতে সক্ষম হন। যা দিয়ে ঘর গৃহস্থলির চাহিদা পূরণ করে চালানো যাবে শিল্প-কারখানাও।
প্রযুক্তির বর্ণনায় তিনি বলেন, বৈদ্যুতিক ও চৌম্বকীয় শক্তির আন্ত:সম্পর্ক এবং ওজন ও গতির সংমিশ্রনের এই 'বোরাক' প্রযুক্তিটি তৈরী। 'বোরাক' প্রযুক্তি 'ক' 'খ'ও 'গ' এই ৩টি ইউনিটে বিভক্ত। 'ক' ইউনিট সাধারণ ও প্রচলিত প্রযুক্তির মিশ্রনে তৈরি, উৎপাদন ক্ষমতা সাধারণ। 'খ' ইউনিট সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক, উৎপাদন ক্ষমতা ব্যাপক এবং 'গ' ইউনিট অফুরন্ত বিদ্যুৎ শক্তির আধার।
এসময় এই প্রযুক্তির ভিডিও ক্লিপস দেখিয়ে বর্ণনা করেন, পদ্ধতিটিকে একবার শক্তি দিয়ে নির্দিষ্ট গতির অবস্থানে তুলে দেয়া হলে সে যে বিদ্যুৎ উৎপাদন করবে তার ১০ ভাগের ১ ভাগ নিজেকে সক্রিয় করার কাজে ব্যবহার করে অবশিষ্টাংশ সরবরাহ করতে পারবে। এটি একবার চালু করার পর আর কোনো জ্বালানির প্রয়োজন হবে না।
প্রযুক্তিটিকে বেশ সহজ, সস্তা ও নিরাপদ দাবি করে তিনি বলেন, ১০ মেগাওয়াট একটি বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনে ২ কোটি টাকা খরচ হবে।
তিনি বলেন, এ প্রযুক্তির আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি ও প্রসারের মাধ্যমে দেশের বিদ্যুৎ চাহিদা নিরসনে সরকারের পৃষ্ঠাপোষকতাও কামনা করেন তিনি। এসএস রিসার্চ পরিবার এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে।
আজ শনিবার ইঞ্জিনিয়ারিং ইন্সটিটিউটে আয়োজিত সাংবাদ সম্মেলনে এমনই দাবি করেন তিনি।
আল-আমীন জানান, ১৯৯৬ সাল থেকে ধারাবাহিক গবেষণার পর সম্প্রতি তিনি এ প্রযুক্তি উদ্ভাবন করতে সক্ষম হন। যা দিয়ে ঘর গৃহস্থলির চাহিদা পূরণ করে চালানো যাবে শিল্প-কারখানাও।
প্রযুক্তির বর্ণনায় তিনি বলেন, বৈদ্যুতিক ও চৌম্বকীয় শক্তির আন্ত:সম্পর্ক এবং ওজন ও গতির সংমিশ্রনের এই 'বোরাক' প্রযুক্তিটি তৈরী। 'বোরাক' প্রযুক্তি 'ক' 'খ'ও 'গ' এই ৩টি ইউনিটে বিভক্ত। 'ক' ইউনিট সাধারণ ও প্রচলিত প্রযুক্তির মিশ্রনে তৈরি, উৎপাদন ক্ষমতা সাধারণ। 'খ' ইউনিট সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক, উৎপাদন ক্ষমতা ব্যাপক এবং 'গ' ইউনিট অফুরন্ত বিদ্যুৎ শক্তির আধার।
এসময় এই প্রযুক্তির ভিডিও ক্লিপস দেখিয়ে বর্ণনা করেন, পদ্ধতিটিকে একবার শক্তি দিয়ে নির্দিষ্ট গতির অবস্থানে তুলে দেয়া হলে সে যে বিদ্যুৎ উৎপাদন করবে তার ১০ ভাগের ১ ভাগ নিজেকে সক্রিয় করার কাজে ব্যবহার করে অবশিষ্টাংশ সরবরাহ করতে পারবে। এটি একবার চালু করার পর আর কোনো জ্বালানির প্রয়োজন হবে না।
প্রযুক্তিটিকে বেশ সহজ, সস্তা ও নিরাপদ দাবি করে তিনি বলেন, ১০ মেগাওয়াট একটি বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনে ২ কোটি টাকা খরচ হবে।
তিনি বলেন, এ প্রযুক্তির আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি ও প্রসারের মাধ্যমে দেশের বিদ্যুৎ চাহিদা নিরসনে সরকারের পৃষ্ঠাপোষকতাও কামনা করেন তিনি। এসএস রিসার্চ পরিবার এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে।
বেকুবের ঘরের বেকুব। পারপেচুয়াল মোশন মেশিন বাস্তবে সম্ভব না। আউটপুট কখনো ইনপুটের চাইতে বেশি হতে পারে না।
ReplyDelete